➨ Get Ready For Fastest Internet Experience Without Changing Hardware !! ►►►
যারা আমার পোষ্ট প্রথম পড়ছেন তাদেরকে বলবো যে ইন্টারনেটের গতি বিষয়ক আমার পূর্বের পোষ্টটি নিচের লিংক থেকে পড়ে আসুন
ক্লিক করুন... Click Here
কিংবা এখানে Click করুন।
প্রথমেই সবাইকে একটি কালো গোলাপের সুভেচ্ছা রইল, আমার পক্ষ হতে।
সবাইকে কাল গোলাপের সুভেচ্ছা ✣
আমরা সবসময় ইন্টারনেটের সীমাহীন পরিমন্ডলে যথাসম্ভব দ্রুততার সাথে চলতে
চাই। এই কারনে বিভিন্ন উচ্চ গতি সম্পন্ন ইন্টারনেট সেবাদানকারী
প্রতিষ্ষ্ঠানের সরণাপন্ন হই। ভাল ডেফিনেশনের কম্পিউটার ব্যাবহারের চেষ্টা
করি। ইন্টারনেটের সারভারগুলোও সময়ের সাথে সাথে আপগ্রেড করা হয় উচ্চ গতির
তথ্য বিনিময়ের উদ্দেশ্যে।
কিন্তু যুগের সাথে তাল মিলিয়ে অনেককিছুই পরিবর্তিত হলেও আমাদের
ইন্টারনেটের গতি পড়ে আছে সেই মান্ধাতার আমলে। অনেক সময় দেখা যায়, উচ্চগতির
ইন্টারনেট সংযোগ নেয়ার পরেও ব্যবহারের সময় আশানুরূপ গতি আমরা পাই না। এর
বিভিন্ন কারন রয়েছে। নীচে আপনার ইন্টারনেটের গতি তুলনামূলক বৃদ্ধি করার
কিছু উপায় দেয়া হল। ✦ ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করার বিভিন্ন উপায়ের মধ্যে ১০টি গুরূত্বপূর্ন উপায়: ✦
১) প্রথমে সফল ভাবে আপনি যে সংযোগটি ব্যবহার করেন, সেটি দিয়ে ইন্টারনেটে যুক্ত হোন।
এখন www.speedtest.net ঠিকানা
থেকে আপনার বর্তমান ইন্টারনেটের গতি দেখে আসুন কিংবা আপনার পরিচিত কোন সাইট
থেকে নিদৃষ্ট পরিমান সাইজের কোন ফাইল নামান। এটি হতে পারে 1MB এবং একই
সাথে কত সময় লাগে ফাইলটি ডাউনলোড হতে তা লক্ষ করুন।
স্পিড দেখুন...
২)এবার কানেকশনটি Disconnect করে দিয়ে মডেম/ডিভাইসটি লাগানো অবস্থায়
আপনি আপনার কম্পিউটারের Run এ গিয়ে লিখুন compmgmt.msc এবং কিবোর্ড থেকে
Enter চাপ দিন। অথবা My Computer এর উপর Right Click করে Manage অপশনটি
ক্লিক করুন। কম্পিউটার Management চালু হবে।
এবার বামে থাকা Device Manager ক্লিক করলে ডানে আপনি আপনার কম্পিউটারের
ডিভাইসগুলোর লিষ্ট দেখতে পারবেন। এখান থেকে Ports(Com & Lpt) আইকনের
বা’দিকের (+) চিন্হটিতে ক্লিক করুন। আপনার কম্পিউটারে সংযুক্ত সকল ডিভাইসের
কমিউনিকেশনের পোর্ট দেখতে পাবেন। এখান থেকে Communications Port এর উপর
ডবল Click করুন।
Properties Open হবে।
এখান থেকে Port Settings ট্যfবটিতে যেয়ে Bit per Second ক্লিক করে
সর্বোচ্চ মান (128000) সিলেক্ট করুন। Data Bits সর্বোচ্চ (8) এবং Advance
অপশনে যেয়ে রিসিভ এবং ট্রানেসফার বাফার High দেয়া আছে কি’না লক্ষ করুন।
৩) একই উপায়ে Communications Port এর নীচে থাকা আপনার মডেমটি যদি Show
করে তবে সেটির ক্ষেত্রেও Port Settings ট্যfবটিতে যেয়ে Bit per Second
ক্লিক করে সর্বোচ্চ মান (128000) সিলেক্ট করুন। Data Bits সর্বোচ্চ (8) এবং
Advance অপশনে যেয়ে রিসিভ এবং ট্রানেসফার বাফার High দেয়া আছে কি’না লক্ষ
করুন।
৪) Run > compmgmt.msc > Computer Management থুলে আপনার Modems
অপশনটিতে ডবল ক্লিক করে Properties এ যান এবং Port Settings ট্যfবটিতে যেয়ে
Bit per Second ক্লিক করে সর্বোচ্চ মান (128000) সিলেক্ট করুন। (অবশ্যই
মডেমটি লাগানো ও ডিসকানেক্ট করা অবস্থায়)
৫) প্রতিবার ইন্টারনেটে যুক্ত হওয়ার পূর্বে Control Panel থেকে Network
Connection এ যেয়ে আপনার কানেকশনটিতে ডবল ক্লিক করে Properties অপশনটিতে
গিয়ে Configure অপশনটি ক্লিক করুন এবং Maximum Speed সর্বোচ্চ রয়েছে কি’না
দেখুন।
না থাকলে সর্বোচ্চ মান (921600) ঠিক করে দু’বার Ok করুন। তবে অবশ্যই কানেকশনটি Disconnect করে দিয়ে মডেম/ডিভাইসটি লাগানো অবস্থায়।
৬) বারবার ৫ নং টিপসটি অবলম্বনের বিরম্বনা এড়াতে ‘Network Connection’ এ
যেয়ে আপনার কানেকশনটির একটি Shortcut লিংক তৈরি করে Desktop এ রেখে দিন
এবং পরবর্তিতে শর্টকাট ব্যবহার করে ইন্টারনেটে যুক্ত হোন। *** গোপন টিপসঃ
৭) ইন্টারনেটে যুক্ত থাকা অবস্থায় Run > taskmgr > Ok করে অথবা Ctrl+Alt+Delete চেপে টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করুন।
সেখানের Application ট্যাব থেকে আপনার নেটওয়ার্ক কানেকশনের Application
–টিতে Right/ডান ক্লিক করে Go To Process –এ যান। Process ট্যাবে নেটওয়ার্ক
কানেকশনের Application-টির প্রসেস দেখাবে।
উক্ত Process এর উপরে Right Click করে Set Priority থেকে ‘AboveNormal’ সিলেক্ট করে দিন।
৮) ইন্টারনেটে যুক্ত থাকা অবস্থায় একই প্রক্রিয়ায় টাস্ক ম্যানেজার ওপেন করুন।
সেখানের Application ট্যাব থেকে আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজার Application
(যেমন Mozilla Firefox) –টিতে Right ক্লিক করে Go To Process –এ যান।
Process ট্যাবে ইন্টারনেট ব্রাউজার Application-টির প্রসেস দেখাবে।
উক্ত Process এর উপরে Right Click করে ‘Set Priority’ থেকে ‘High’ সিলেক্ট করে দিন।
৯) ৭ এবং ৮ নং –এ বর্নিত কাজ প্রত্যেক বার Application চালু করার পরে করতে হবে।
কেননা Application বন্ধ করলে উক্ত সেটিংস পরিবর্তন হয়ে যায়।
এছাড়া অতিরিক্ত গতির আশায় Priority রিয়েল টাইমে দিবেন না। এতে করে আপনার
কম্পিউটারে প্রসেসরের উপরে অতিরিক্ত চাপের সৃষ্টি হয় এবং কিছু সময় পরে
আপনার কম্পিউটার রিষ্টার্ট নিতে পারে।
১০) এখন পূনরায় প্রথম পদ্ধতি অনুসরন করে দেখুন যে আপনার কম্পিউটারের গতি পূর্বাপেক্ষা বেড়েছে কি’না।
এখন এতটুকুই। ভাল লাগলে অনুপ্রেরনা দিতে ভুলবেন না। সকলে ভাল থাকবেন এই কামনায় আজকের মত আল্লাহ্হাফেয।
ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধি করার বিভিন্ন উপায়ের মধ্যে ১০টি গুরূত্বপূর্ন উপায়ঃ
السلام عليكم আসসালামু আলাইকুম। আশা করি খোদা-তায়ালার অশেষ
মেহেরবাণীতে এক প্রকার কুশলেই আছেন। সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে
শুরু করছি আজকের দিনের আমার প্রথম পোষ্ট। হার্ডডিস্ক
কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। মূলত আমরা পিসিতে যা কিছু সংরক্ষন
করি ও দেখি সেগুলো সবই হার্ডডিস্কে সেইভ হয়। ক্রয়কৃত নতুন হার্ডডিস্কে
সেইরকম কোন গুরুতর সমস্যা দেখা দেয় না। কিন্তু সমস্যা হয় ৬ মাস বা ১ বছর
ব্যবহারের মাথায়। আর সেই সমস্যাটি হল হার্ড ডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়া। এটি
একটি মূখ্য সমস্যা।
ব্যাড সেক্টর কি?
ব্যাড সেকটর হলো কিছু মেমোরি নষ্ট হয়ে যাওয়া। অর্থাৎ হার্ডডিস্কের
যেখানে ব্যাড সেকটর পড়ে,সেখানে কোনো তথ্য সংরক্ষিত হয় না। হার্ড ডিস্কের
মেমোরির যে অংশটুকু দীর্ঘ সময় ধরে ফাঁকা বা অব্যবহৃত থাকে,সেখানে ব্যাড
সেকটর পড়ে। উদাহরন স্বরুপ বলা যায়, আপনি বাজার থেকে একটি নতুন টেবিল ক্রয়
করে আনলেন টেবিলের উপর কিছু রাখলেন না। কিন্তু আপরার অগোচরে কেউ একজন
সেখানে কিছু রাখল। তাতে নিশ্চয় টেবিলের ফাকা জায়গা পূরন হল। তেমনি
হার্ডডিস্কে ঐ ভাবেই ব্যাডসেক্টর পড়ে। মূলত ঘন ঘন বিদুৎ চলে যাওয়া, ইউপিএস
ব্যবহার না করার কারনে কিংবা হার্ডডিস্ক ড্রাইভ গুলো ডিফ্রাগমেন্ট কিংবা
SFC না করার ফলে ব্যাড সেক্টর পড়ে ।
প্রধানত হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর ব্যবহারকারীর সংখ্যাই বেশী হবে। আর
হবেই না কেন? দেশের যে বিদ্যুৎতের পরিস্থিতি। হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়ে
তা আমরা শুনেছি ও শুনলাম। কিন্তু এই ব্যাড সেক্টর রিপেয়ার করা যায় তা বোধ
হয় কম সংখ্যক ব্যক্তিই জানি। আসলে কথাটা অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে, এমন
কিছু আধুনিক সফটওয়্যার আছে যার দ্বারা হার্ডডিস্কের ব্যাড সেক্টর রিপেয়ার
করা যায়। আমি নিজেও এই রকম বেশ কয়েকটি ফ্রী সফট পূর্বে ব্যবহার করেছি।
কিন্তু ফলাফল সন্তোষজনক ছিলনা। যে গুলো ভাল সফটওয়্যার সেই গুলো অর্থ
দিয়ে ক্রয় করতে হবে। কাজেই সুয়োগের অপেক্ষায় ছিলাম। মূলত রাজধানী ঢাকা শহর
সহ অনেক বিভাগীয় শহরগুলোতে অনেক টেকনিশিয়ান বলে থাকেন, তারা হার্ডডিস্ক
রিপেয়ার করে থাকেন। প্রতি হার্ডিডিস্ক রিপেয়ার সার্ভিস ফী ২৫০-৫০০৳ । এটা
কতটুকু তারা সার্ভিস দিবেন বা কোন সফওয়্যার ব্যবহার করেন তা আমি নিজেও
জানি না।
আমার অভিজ্ঞতায় বলছি- ১। রাজশাহীর নিউ মার্কেটে একাধিক কম্পিউটার
সার্ভিস সেন্টার রয়েছে। লেখাপড়ার সূত্রে রাজশাহীতে আসা তাদের প্রত্যেকের
সাথে কম বেশী আমার পরিচয় আছে। এদের মধ্য একটি সার্ভিসিং সেন্টার আছে
যেখানে- প্রতিদিন প্রায় ২০-৩০ টি হার্ডডিস্কের ব্যাড সেক্টর রিপেয়ারের কাজ
করা হয়। কাজের চাপ ও কম নয়। তাই আমি ভাবলাম আমার হার্ডডিস্কটিও রিপেয়ার করে
নিই। আমার ব্যাড সেক্টর রিপেয়ারের প্রয়োজন ছিল না।
কেননা মাত্র ৮ মাস হল ৩৮,৭৫০ টাকাতে নতুন পিসি ক্রয় করলাম। সেখানে
সিগেট কোম্পানীর ১ টেরাবাইটের হার্ড ডিস্ক নিয়েছিলাম মাত্র ৫,০০০ টাকায়।
এখন অবশ্য মার্কেটে হার্ডডিস্কের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে- ৫০০ এমবির দাম প্রায়
৬,০০০৳।
(উল্লেখ্য- সিগেট হল বর্তমানে হার্ডডিস্ক প্রস্তুতকরনে পৃথিবীর সর্ববৃহৎ
প্রতিষ্ঠান। বেশ কয়েক বছর পূর্বে বাজারে Maxtor,Quantum নামে যে
হার্ডডিস্ক কোম্পানী ছিল তা সিগেট মালিকানা হিসাবে গ্রহন করে-তথ্যসূত্র PC
World.com-03/12/2011) তবু ভাবলাম হার্ডডিস্ক রিপেয়ার করতে দেয়া যাক।
কাজের ফলাফল কতটুকু সত্য তা জানা যাবে। হার্ডডিস্ক তাদের কাছে প্রেরন করলে
তারা প্রতিউত্তরে বললেন মামা ৩০ মিনিট পর এসে হার্ডডিস্ক নিয়ে যাবেন। ৩০
মিনিট পর হার্ডডিস্ক গ্রহন করলাম। অবশ্য তারা আমার কাছ থেকে কোন ফী নিল
না, আমি দিতে চাইলাম তবুও তারা গ্রহন করলেন না। আমি প্রশ্ন রাখলে
প্রতিত্তরে তারা বললেন, আপনি কম্পিউটার বিষয়ে অনেক কিছু জানেন মামা! তাছাড়া
প্রতিনিয়তই আপনার সাথে আমাদের দেখা হয়। আরে বলতে গেলে আপনি তো আমাদের
পরিবারের সদস্য। তাই নিতে লজ্জাবোধ লাগছে। এই দিকে আমার মনেও সন্দেহ থেকে
গেল – কিভাবে ১ টেরাবাইটের হার্ডডিস্ক মাত্র ৩০. মিনিটের সময়ের ব্যবধানে
রিপেয়ারিং সম্ভব। অবশ্য আমি কোনরুপ মন্তব্য করলাম না। এই দিকে
হলে/ছাত্রাবাসে এসে আমার কালেক্ট করা HDD Regenerator সফটটির সাহায্য
পরীক্ষা করে দেখলাম কাজের কাজ কিছুই হয়নি। তাহলে ভাবুন একেত আমার
হার্ডডিস্কের এই অবস্থা হয় তাহলে অপরজনের হার্ডডিস্কের অবস্থা কিরুপ হবে তা
খোদা-তায়ালাই ভাল জানেন। ঐ ঘটনার দিন বিকালে যেখানে হার্ডডিস্ক ঠিক করতে
দিয়েছিলাম সেখানকার এক মামার সাথে আমার ক্যাম্পাসে দেখা। তাকে সব কিছু বললে
তিনি বললেন, মামা আসলে কি বলব আমাদের কাছে রিপেয়ার করার মত ঐ সফট নেই। এখন
পাবলিক ছাড়ে না তাই বাধ্য হয়ে হার্ডডিস্ক পার্টিশন বা সেটাপ করে তাদের
অনেককে বুঝিয়ে দেয়া হয় ব্যাড সেক্টর রিকভার করা হয়েছে। আসলে সবাই তো আর
কম্পিউটার প্রযুক্তি বোঝে না……. ইত্যাদি। আমরা অবশ্য Norton Ghost দিয়ে
কাজ করি। (উল্লখ্য এখানে Norton Ghost কোন ব্যাড সেক্টর রিপেয়ারিং সফট নয়,
মূলত হার্ডডিস্কের পার্টিশেনর কাজ করতে এবং সংক্ষেপে এক হার্ডডিস্ক থেকে
অন্য হার্ডডিস্ক ড্রাইভকে ক্লোন করে O/S ট্রান্সপার করা হয়। যা মাত্র
০৮/১০ মিনিটে কাজ করা সম্ভব।)
যাহোক, অনেক গল্প হল। এবার কাজের কথায় আসি। আমি কিছুক্ষন পূর্বে HDD
Regenerator নামে যে সফট ওয়্যারটির কথা বললাম। এটিই হল সেই সফটওয়্যার যার
সাহায্য ব্যাড সেক্টর রিপেয়ার করা সম্ভব। হার্ডডিস্ক ব্যাড সেক্টর রিপেয়ার
করার মত যত সফটওয়্যার আছে । এটি জনপ্রিয়তার দিক খেকে সকলের শীর্ষ পর্যায়ে ও
একটি বিশ্বস্ততম ইউটিলিটি সফট। সফট ওয়্যারটি ডাউনলোড করতে আমার দেওয়া
লিংক অনুসরন করলেই চলবে।
১। সফট ওয়্যারটি ডাউনলোড করে যখন ইনষ্টল করবেন তখন ইনষ্টলের শেষ
পর্যায়ে নিম্নোক্ত চিত্রনুয়ায়ী Launch the program থেকে টিক উঠিয়ে দিয়ে
Finish করুন। ভূলেও প্রোগ্রামটি রান করবেন না।
২। এবার উক্ত ডাউনলোড করা ফাইল থেকে HDD Regenerator.exe এবং hddreg.exe ফাইল দুটি কপি করে C:\Program Files\HDD Regenerator
ফোল্ডারে copy & Paste করে Replace করুন ৩। এখন HDD Regenerator ফাইলটি রান করুন/চালু করুন। দেখা যাবে সফটওয়্যারটির রেজিষ্টার্ড ভার্সন হয়ে গেছে
৪। এবার কাজের পালা। আপনি যদি বুটেবল সিডি তৈরী করতে চান তাহলে Bootable
CD/DVD তে ক্লিক করুন। Choose Recorder থেকে আপনার সিডিরমটি সিলেক্ট করুন।
এবং সিডি রমে একটি ব্লাংক সিডি প্রবেশ করাতে হবে। ৫। Recording Speed হতে যে কোন স্পীড সিলেক্ট করে Burn CD তে ক্লিক করুন। ৩/৪ মিনিট সময় নিবে। ব্যাস তৈরি হয়ে গেল Bootable CD
৬। আর যারা সিডি তৈরী করতে পারেন না। তাদের চিন্তিত হবার কিছুই নাই।
Click here to repair physical bad sectors on damaged drive
surface directly under windows (XP/Vista/7) এ ক্লিক করুন
৭। হার্ড ডিস্কটি সিলেক্ট করে Start Process এ ক্লিক করুন-
৮। একটি কালো স্কীন আসবে। সেখানে Enter Choice-এ (যেখানে Scan &
Repair লেখা Option টি আছে) সেখানে 1 দিয়ে এন্টার করুন। আর যদি এরুপ না
দেখায় তাহলে Enter Choice-এ (যেখানে Normal Scan (With/Without Repair লেখা
Option টি আছে) সেখানে 2 দিয়ে এন্টার করুন। নিম্নরুপ স্কীনের মত।
৯। ব্যাস কাজ শুরু হয়ে গেছে। স্কীনে কাজের বিভিন্ন ধাপ দেখতে থাকুন।
সম্পূর্ণ কাজের ধারা শেষ হতে প্রায় ১/২ ঘন্টা সময় নিতে পারে। উদাহরনভাবে
বলা যায় যে,আমার ১ টেরাবাইট হার্ডডিস্ক ব্যাড সেক্টর রিপেয়ার করতে প্রায়
৩.০০ ঘন্টা সময় নিয়ে ছিলো।
১০। এইভাবে কাজের প্রক্রিয়া যখন শেষ পর্যায়ে ১০০% দেখাবে তখন একটি Drive Map দেখাবে সেখানে যাবতীয় তথ্য থাকবে যেমন-
কতটি কতটি ডিটেক্ট/রিমুভ করতে পেরেছে, হার্ড ডিস্কে অন্য কোন সমস্যা অআছে কিনা ইত্যাদি। উক্ত স্কীন থেকে বাহির হওয়ার জন্য ESC কী প্রেস করুন।
১১। এবার উপভোগ করতে থাকুন ব্যাড সেক্টর মুক্ত একটি স্বাস্থ্য সম্পন্ন হার্ডডিস্ক। অবশ্য এই কাজটি করার ফলে আপনার
পিসিরও পূর্বের তুলনায় অনেক পারফরম্যান্স বৃদ্ধি পাবে।
আর যারা Bootable CD তৈরি করেছেন তাদের কাজও আমার উপরোক্ত আলোটনার
অনুরুপ সম্পুর্ণ কার্বন কপি। এখানে প্রধান কাজটা হচ্ছে Bootable CD থেকে
কাজটি করতে হলে আপনার Bios অপশন থেকে প্রথমে First বুট হিসাবে সিডি রমকে
দেখাতে হবে। অতপর Bootable CD টি সিডি রমে প্রবেশ করিয়ে বুট অপশনে যখন
দেখাবে Press Any key to Continue …………. তখন যে কোন কী প্রেস করে কাজের
প্রক্রিয়া শুরু করুন। আশা করি সমস্যা হবার কথা নয়।
নির্দেশনা-
১। হার্ডডিস্ক পার্টিশন করলে কিন্তু পূনরায় ব্যাড সেক্টর ফিরে আসবে।
আমার এই কথাতে হয়ত অনেকে প্রশ্ন করবেন তাহলে ব্যাড সেক্টর রিপেয়ারিং করে কি
লাভ হল? হ্যা লাভ হয়েছে। এই সফটওয়্যারটি ব্যবহারে আপনার সমগ্র হার্ডডিস্ক
ড্রাইভের যতগুলো ব্যাড সেক্টর ছড়ানো ছিল তা সাজিয়ে গুছিয়ে একটি নিদিষ্ট
স্থানে নিয়ে গিয়ে ব্লক করে রাখবে। ফলে পিসিতে কাজ করতে গেলে হার্ডডিস্ক
ক্রাশ করবে না, হার্ডডিস্কের RPM সঠিকভাবে কাজ করবে। এবং হার্ডডিস্কের অযথা
জায়গা নষ্ট হওয়া থেকে সুরাক্ষা দিবে।
২। একটা কথা অবশ্যই মনে রাখা দরকার হার্ডডিস্ক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান
আপনার হার্ডডিস্ককে যেভাবে সেটাপ করে দেয়।তা পরবর্তীতে ব্যবহারের পর
পূর্বের কার্যকারীতা কখনোই ফিরে পাবেন না। এখানে পৃথিবীর যতবড় ইউটিলিটি
ব্যবহার করেন না কেন? কেননা, হার্ডডিস্কের ভিতর একটি ফার্মওয়্যার যুক্ত
থাকে তার প্রধান কাজ হল- হার্ডডিস্কটি কতবার চালু হয়েছে, কত ঘন্টা চলেছে,
বর্তমান অবস্থা কিরুপ ইত্যাদি যাবতীয় খবর রাখা। অবশ্য এই রকম সফটওয়্যারও
পাওয়া যায় যেখানে হার্ডডিস্কের যাবতীয় তদারকি করে। ইনশাআল্লাহ্ আমি যদি এই
রকম কোন সফটওয়্যার পাই তাহলে পরবর্তীতে পোষ্ট করবার ইচ্ছা আছে।
৩। আর আপনি যদি বিশেষ কারনে পার্টিশন করেই ফেলেন। তাহলে পূনরায় HDD Regenerator2011 সফটওয়্যারটি চালু করে নিলেই হবে।
৪। হার্ডডিস্ক সুস্থ রাখতে তো দোষ নেই। তাই হার্ডডিস্কটি সুস্থ রাখতে ও
ব্যাডসেক্টর ব্লক করে রাখতে ও কার্যকারীতা ধরে রাখতে HDD Regenerator2011
টি অত্যন্ত কার্যকারী। আমি নিজে ব্যবহার করে এর ভাল ফল পাচ্ছি। যারা এই সফট ওয়্যারটি নিয়ে কাজ করতে চান তারা আমার দেয়া এই লিংক হতে ডাউনলোড করুন-
আজ এই পর্যন্তই। অনেক কথা হল। ভাল লাগলে কমেন্ট করতে ভূলবেন না যেন। পরিশেষে সবার সুস্থতা কামনা করে শেষ করছি। আল্লাহ্ হাফেজ-
কিবোর্ড অথবা মাউস কাজ না করলে যা করনীয়…
পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।
অনেক সময় বিভিন্ন সমস্যার কারনে কিবোর্ড এবং মাউস কাজ করে না ।তাই আজ
আপনাদের ছোট্ট একটা ট্রিকস দেখাবো যাতে করে কিবোর্ড অথবা মাউসের কাজ করতে
পারেন । কিবোর্ড যখন কাজ করবে না
যদি কোন কারনে কিবোর্ড কাজ না তাহলে Start > All Programs অপশনে গিয়ে
Accessories>Accessibility>on-screen keyboard অপশনে ক্লিক করুন
।তাহলেআপনি অনস্ক্রীন কিবোর্ড দিয়েই লিখতে পারবেন । মাউস যখন কাজ করবে না
যদি কোন কারনে মাউস কাজ না করে তাহলে left Alt+left Shift+Num Lock এই কি
গুলো সব একসাথে প্রেস করুন।তারপর একটি ডায়লগ বক্স আসবে,সেখানে ok প্রেস
করুন।
এখন numaric keypad আই মিন সংখ্যাবাচক কি গুলো মাউস পয়েন্টার হিসেবে কাজ
করবে। 1,2,3,4,5,6,7,8,9,0 এই কি গুলোর মাধ্যমেই আপনি মাউস পয়েন্টার নাড়া
চাড়া করতে পারবেন।
আপনার Windows 7-কে করে ফেলুন পুরোপুরি বাংলা
কেমন আছেন সবাই?
উইন্ডোজ আবিষ্কারের পর থেকে আমাদের সব বাঙ্গালীর একটি আশা যেন তারা
তাদের প্রিয় উইন্ডোজ ভার্সনকে বাংলায় দেখতে পারেন। আর সেই আশা পূরণ করেছে
উইন্ডোজ ৭ এর নতুন ভার্সন।
নিচেরে দেয়া লিঙ্ক থেকে mlc ফাইলটি নামিয়ে ইন্সটল করুন, দেখবেন আপনার ইন্টারফেস বাংলায় পরিবর্তন হয়েছে। http://www.mediafire.com/?dmn3z8uc7pvymdb
এখন, কম্পিউটার Restart করুন।
ব্যাস, আপনার প্রিয় উইন্ডোজ এখন বাংলায়।
Un-install অথবা, ইংরেজিতে ফিরে যেতে চাইলে নিচের ছবিটি দেখুনঃ
ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ আমার সাথে থাকার জন্য…
Bhoot FM Haunted by Airtel রিংটোন লাগবে কার?
রেডিও
ফুর্তির ভূত এফএম এর সাথে আমরা সবাই মনে হয় কম-বেশি পরিচিত। বিশেষ করে
ছোটরা তো বলা যায় এর জন্য প্রায় পাগল। এখন সেই ভূত এফএম এর ভৌতিক
মিউজিকটি যদি আপনার মোবাইলে বেজে ওঠে তবে কেমন লাগবে বলুন। আপনাদের ভয়
লাগুক বা না লাগুক, আমি কিন্তু একদিন সত্যি সত্যিই ভয় পেয়েছিলাম! কারণ,
মিউজিকটি রিংটোন হিসেবে সেট করার পর যখন রাত আড়াইটার সময় অন্ধকার ঘরে
একাকী শুয়ে থাকার মূহুর্তে হঠাৎ বিকট শব্দে টিউনটি বেজে উঠে ছিল তখন আমার
কলিজার পানি শুকিয়ে প্রায় মরুভূমি হওয়ার দশা হয়ে গিয়েছিলো!! আর তাই
ভাবলাম আপনাদের সাথেও এটি শেয়ার করা যাক! তো চলুন, সেই রিংটোনটি এখন এখান থেকে ডাউনলোড
করে নেই ফেলুন। যেহেতু এটি MP3 ফরম্যাটে রেকর্ড করা হয়েছে, অতএব আপনি
চাইলে সহজেই এটি নিজের মোবাইলের রিংটোন হিসেবে সেট করে নিতে পারেন।
প্রথমেই মহান সৃষ্টিকর্তার নাম স্মরণ করছি .
সকলকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা. এটি আমার ২য় পোষ্ট তাই আশা করছি সবার ভালো লাগবে .
খুজে খুজে ২টি নতুন soft download করে নিলাম .ভাবছিলাম সবার সাথে শেয়ার করব.তাই সবার সাথে শেয়ার করছি.
১টি হল vista Mizar & ২টি হল Vistart .একসাথে Rar folder এ add করা আছে .
সাইজ মাত্র ৬৮৬ mb . থুক্কু kb. তাহলে ভাছেন কি ? download দিন না .
download link : http://www.mediafire.com/?0t6z2xtik18qe78
এরপর rar file টি extract করুন.এবং দেখুন কি আছে ভিতরে এবং কি করতে হবে .আচ্ছা ঠিক আছে বলে দিচ্ছি . হি হি !
ভিতরে আছে ১টি folder & ১টি set up file . folder এ দেখুন ViStart.exe নামে একটি file আছে . এবার এটাতে ২টা গুতা দেন .তারপর দেখেন কি হয় ! set up file টা ওপেন করেন . কিছু download হবে . download থামায়েন না .হইতে দেন ! download
কোথায় হইছে খুজেন ,একটু খুজলেই পাবেন .না পাইলে C:\Documents and
Settings\………………….\My Documents\Downloads পাবেন.তবুও না পাইলে set up file যেখানে আছে সেখানেই পাবেন .এবার setup দিন download দেয়া ফাইলটা . এইবার কি করতে লাগবে এইটাও বলে দিতে লাগবে . লাগবে না ! oH!!! sorry একটা জিনিস ভুলে গেছি ,সেটা হল ViGlance .Download হয়ে গেলে rar file টি extract করে ViGlance ফাইলটাতে ২টা গুতা দেন .এবারও দেখেন কি হয় ! download link :http://www.mediafire.com/?ah9pnspoa07zne0 .
আপনার PC/Laptop Control করুন আপনার মোবাইল ফোন এর Bluetooth এর মাধ্যমে।
আসসালামু আলাইকুম,
আমি আসলে খুব উল্লাস নিয়ে এই পোষ্ট টা করছি কারন আমি খুব সাধারন ১ জন
মানুষ যে খুব কম কিছুতেই আনন্দ পেয়ে যাই।অনেক অনেক সফটওয়্যার আছে জানি
কিন্তু আমি আসলে বহুদিন ধরে ১টা ভাল সফটওয়্যার খুজছিলাম যেটা দ্বারা আমরা
আমাদের মোবাইল ফোন ব্যবহার করে কম্পিউটার কে নিয়ন্ত্রন করতে পারব।যেমন
আপনি বেশ আয়েশ করে বিছানায় শুয়ে ১টা মুভি দেখছেন,কিন্তু হুট করে থামতে
হল বা ভলিউম বাড়াতে হল বা Next করতে হল,আমাদের সত্যি ওই সময় টাতে অনেক
মেজাজ খারাপ হয়ে যায় উঠে এসে Mouse Use করতে।এমন ও হতে পারে কথাও
Microsoft Office powerpoint এ Slide পরিবর্তন করতে হচ্ছে দূর থেকে,সেটাও
সম্ভব।এমন আরও অনেক কিছু আছে এই ১৬ MB এর মাঝে।পুরো Desktop টাই চলে আসবে
আপনার মোবাইল ফোনের Screen এ।বিশ্বাস না হলে এক্ষুনি দেখুন কি মজা অপেক্ষা
করছে।আমি আমার নোকিয়া ৫৩১০ এক্সপ্রেস মিউজিক দিয়ে বেশ ভালোই কাজ করতে
পারছি।
আমি Install করার Procedure বলে দিচ্ছি,
http://www.vectir.com/ এখান থেকে সফটওয়্যার টি Download করে Install করুন আপনার কম্পিউটার এ।
এর মাঝে Mobile Bluetooth Remote Control ও Mobile Wifi Remote Control নামে ২টা ফাইল আছে।
আমি Wifi এর ব্যাপারে বলতে পারছিনা কিন্তু Bluetooth দিয়ে খুব সহজেই কম্পিউটার এর সাথে Connection করতে পারবেন।
Mobile Bluetooth Remote Control এর মাঝের .jar ফাইল আপনার মোবাইলে Install করুন।
প্রথমে পিসি আর মোবাইল এর মাঝে Bluetooth এ Pair করে নিন।
এরপর কম্পিউটার ও মোবাইল এ এক সাথে Bluetooth অন করে Connection দিলেই
কিভাবে কম্পিউটারকে Amplifier হিসেবে ব্যবহার করা যায়?
অনেকে জানেন আবার অনেকের কাছে হয়তো অজানা। তবে এটা সত্য যে আপনি আপনার Pc-কে ব্যবহার করে Live কনসার্ট করতে পারেন।আপনার যদি ভাল গানের গলা থেকে থাকে তবে ঘরোয়া কোন অনুষ্ঠানে, ছড়িয়ে দিতে পারেন আপনার সুর। কি করে? আপনার কম্পিউটারকে অ্যাম্পিলিফায়ার হিসেবে ব্যবহার করে। কিভাবে কম্পিউটারকে Amplifierহিসেবে ব্যবহার করা যায়?
এজন্য আপনার প্রয়জন-
#Speaker
#Microphone
#Converter (If any) #Instruments (If any)
#& You
১। প্রথমে কম্পিউটারের Volume Option -এ Double Click করে Master Volume
Control Open করুন । অথবা Run এ যেয়ে mmsys.cpl টাইপ করে Enter চাপুন।
এরপর Advance -এ যান।
২।এরপর Option-এ যেয়ে Properties >Output(Mixer Device)/Playback >Check All Options বাAll Options-এ টিক চিন্হ দিন।
৩।তারপর পূনরায় Option-এ যেয়ে Advance Controls-এ টিক চিন্হ দিন। (চিত্রে দেখুন)
৪।এখন সকল Volume Option -এর Level বৃদ্ধি করুন এবং সকল Mute Off থেকে টিক চিন্হ তুলে দিন (Uncheck)।
৫।এরপর Advance Option-এ যেয়ে 1 Microphone Boost-এ টিক চিন্হ দিন। (চিত্রে দেখুন)
৬।এরপর Option-এ যেয়ে Properties >Input(Mixer Device)Recording – Check করুন। পূনরায় সকল প্রক্র্রিয়া পরিক্ষা করুন এবং Speker-Microphone এর Connection যথাস্থানে লাগানো কি’না দেখুন।
সর্বশেষে আপনার কম্পিউটার Amplifier হিসেবে কাজ করছে ভাই।এখন মাইক্রোফোনে কথা বলার সাথে সাথে আপনি আপনার Voice, Live শুনতে পাবেন।
আমি Windows XP (Sp2) কে আদর্শ ধরে লিখেছি। Windows 7 এর ক্ষেত্রেও প্রায় এক। Windows 7 এর Users দের চিন্তার কারন নেই।
Live কনসার্ট এবং ইন্সট্রুমেন্ট যুক্ত করতে হলে আপনাকে ইন্সট্রুমেন্টের
Driver Software Install করতে হবে। Instrument এবং Heavy Speaker System
PC-তে যুক্ত করতে Converter –এর প্রয়জন পড়বে।ভালোমানের Soundcard–এরও
প্রয়জন হবে। এ বিষয়ে বিস্থারিত লিখব অন্যকোন সময়ে। রাত হয়ে গেছে। আপনার PC,
Amplifier হল কি’না জানাবেন। কোন সমস্যায় Helpline Experts-রা তো আছেনই।
Screen শট নেয়া ছবিগুলো Upload -এ সমস্যা হওয়ায় আপনাদের বোঝার সুবিধার
জন্য মোবাইল দিয়ে ছবি তুলে দিয়েছি। ছবির Resolution খারাপ হওয়ার জন্য
দু:ক্ষিত।
আর হ্যা, এতক্ষন যা করলেন তার বিপরীত
অর্থাৎ টিকচিন্হগুলি তুলে দিয়ে আপনি আপনার কম্পিউটার পূনরায় Normal করতে
পারেন। নতুবা Media File চালালে Sound কোয়ালিটি ভাল আসবে না। নয়েজ level
বেড়েযাবে। আজ এপর্যন্ত।
সাবধানে পথ চলুন এবং অপরকে সতর্ক করুন। ধন্যবাদ।
অনেকেই
একটি বিষয় লক্ষ করে থাকবেন যে আমরা বিভিন্ন ভাবে ইন্টারনেটের গতি
বৃদ্ধিকরন নিয়ে অনেক ধরনের লেখা পড়ে থাকি। অনেক সময় সেগুলো অনুসরণ করে
ইন্টারনেটের গতি বৃদ্ধিকরার চেষ্টা করি। কিন্তু কিভাবে আপনি পরীক্ষা করে
দেখবেন যে এই টিপসগুলো সত্যিকার অর্থে কাজ করে? বিষয়টি আপনি এখন খুব সহজেই
বুঝতে পারবেন।
নিন্মের লেখা গুলো মনযোগ সহকারে পড়ে দেখুনঃ
১. প্রথমে আপনি ইন্টারনেটের গতি বিষয়ক টিপসগুলো
অনুসরনের পূর্বে আপনার পিসিতে ইন্টারনেটে যুক্ত থাকা অবস্থায় যেকোন বড়
আকারের ফাইল ডাউনলোড শুরু করুন। এটি হতে পারে 1MB বা অন্যকোন আকারের যাতে
কিছু সময় অতিবাহিত হয়।
২. এখন, উক্ত সময়ের মধ্যে Run > taskmgr > Ok করে অথবা Ctrl+Alt+Delete চেপে টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় করুন।
৩. এবার সেখান থেকে Networking
ট্যাবটিতে যেয়ে দেখুন, আপনি আপনার provider -এর কাছথেকে কতটা সার্ভিস
পাচ্ছেন বা আপনার সিষ্টেম, আপনার ইন্টারনেট সার্ভিসকে কতটা Utilize করতে
পারছে। সেটি নিশ্চই 50% এর বেশি নয়?
খুব সুন্দরভাবে গ্রাফে চিত্রের মাধ্যমে সেটি কি দেখতে পেয়েছেন?
৪. এবার ডাউনলোড cancel করে ইন্টারনেটের গতি বিষয়ক টিপসগুলো অনুসরন করুন এবং একটি রিষ্টার্টের পরে পূনরায় টিপসের নিয়মগুলি মেনে ইন্টারনেট ব্যবহার আরাম্ভ করুন।
৫. এখন পূনরায় সেই বড় আকারের ফাইল
ডাউনলোড শুরু করুন। তারপর, Ctrl+Alt+Delete চেপে টাস্ক ম্যানেজার ওপেন
করুন এবং এবার সেখান থেকে Networking ট্যাবটিতে যেয়ে দেখুন, আপনার
নেটওয়ার্কের Utilization কতটা বৃদ্ধি পেয়েছে!
এছাড়া ইন্টারনেটের মাধ্যমেও আপনি আপনার নেটওয়ার্কের গতি পরিমাপ করতে পারেন। এটি করতে www.speedtest.net ঠিকানায় যেয়ে সেখানের পরবর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী কাজগুলো সম্পন্ন করুন।
আরো জানতে আমাদের সাথেই থাকুন।
জেনে নিন আপনার মাথা ঠিক ভাবে কাজ করছে কিনা!
আজ আপনাদের
জন্য নিয়ে এলাম একটি মজার সফট Brain Tester. এই সফট টি দ্বারা আপনি জেনে
নিতে পারবেন আপনার মাথা কেমন কাজ করছে, brain এর কোন জায়গা গুলো কাজ করছে,
কোন অংশ গুলো বেশি এর কোন অংশ গুলো কম কাজ করছে। হ্যাঁ খুব হাস্যকর ব্যাপার
না? তবে হাস্যকর ব্যাপার হলেও কথাটা সত্য। এর জন্য আপনার দরকার পড়বে কিছু
প্রশ্নের উত্তর দেওয়া। উত্তর গুলো দেওয়া হয়ে গেলে আপনি পেয়ে যাবেন আপনার
ফলাফল। এই মজার সফট টি আপনি চাইলেই এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
http://www.mediafire.com/?kntni30fg13se2d
কম্পিউটার shortcuts-Ms Word
আসসালামু
আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু। কেমন আছেন সবাই ভালো নিশ্চই।
আমরা কম্পিউটার ব্যবহারের সময় বিভিন্ন কমান্ড প্রয়োগ করি বিভিন্ন ফাংশনে
ঢুকে আবার এই গুলোর shortcut ও আছে এই shortcut গুলো বিভিন্ন জায়গা হতে
সংগ্রহ করে আজ আজ MS WORD এর কিছু পোষ্ট করলাম,
এগুলো অনেকেই জানেন আবার অনেকের কাছে অজানা তাই যারা জানেন না তাদের
জন্য এগুলো দিলাম। আর এ গুলো ভালো ভাবে বোঝার জন্য ইংরেজিতে লেখা হল-
1. Ctrl+G: To go to any specific page.
2. Ctrl+Alt+T: For trademark.
3. Ctrl+O: To open the saved documents.
4. Ctrl+F2: To see the print preview (Also in PowerPoint, Excel).
5. Ctrl+Shift+F12 (also, Ctrl+P): To print any document. 6. To put two lines in one single line by decreasing the scale:
Ctrl+A+D
Select “Character spacing”
Select your desired percentage from “scale” box.
7. Ctrl+D>Font>Font colour: To change the font colour. 8. Aligning text:
Ctrl+J: To justify.
Ctrl+L: To the left.
Ctrl+E: Center text.
Ctrl+R: To the right.
9. Ctrl+Alt: To make a picture small or big from both sides.
10. Ctrl+Backspace: To delete the whole word.
11. Ctrl+5: To increase the space among words.
12. Ctrl+1: To decrease the space among words.
13. Ctrl+2: For double spacing.
14. Ctrl+Shift+L: To get a bullet list.
15. Ctrl+Shift+Q: To create a scientific document. 16. To save any word file automatically:
Select “Save As”or Ctrl+S
Tools>Save options
Check “Save Autorecover information every”.
17. Ctrl+Shift+A: For uppercase.
18. Ctrl+Shift+G: To count words.
19. Ctrl+Shift+D: For double underlining.
20. Ctrl+Shift+N: To go back to the normal style.
21. Ctrl+Shift+=: For superscript.
22. Ctrl+=: For subscript.
23. F8: To select the first word in the paragraph.
To select the first line in a paragraph.
To select the first paragraph in a document.
24. F7: Spell checker.
25. Shift+F3 (Three functions):
To make the first letter of the word capital.
For uppercase.
For lowercase.
26. Shift+Arrows: To select any word or line.
27. Shift+F6: To command any toolbar in a word document.
28. Shift+Alt+D: To add date in any word document.
Shift+Alt+T: To add time.
29. Alt+O+B: For page border.
30. Alt+O+P: To print the whole document in one page.
31. Alt+N+U: To insert special symbols.
32. Alt+O+C: To arrange a particular type of column.
সবাইকে আবারো সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের মত বিদায় নিচ্ছি আল্লাহ হাফেজ।
কম্পিউটার shortcuts-Ms Excel
আসসালামু
আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু। কেমন আছেন সবাই ভালো নিশ্চই।
আমরা কম্পিউটার ব্যবহারের সময় বিভিন্ন কমান্ড প্রয়োগ করি বিভিন্ন ফাংশনে
ঢুকে আবার এই গুলোর shortcut ও আছে এই shortcut গুলো বিভিন্ন জায়গা হতে
সংগ্রহ করে আজ আজ MS Excel এর কিছু পোষ্ট করলাম,
এগুলো অনেকেই জানেন আবার অনেকের কাছে অজানা তাই যারা জানেন না তাদের
জন্য এগুলো দিলাম। আর এ গুলো ভালো ভাবে বোঝার জন্য ইংরেজিতে লেখা হল-
1. Ctrl+Spacebar: To select the whole column.
2. Shift+F3: To insert functions.
3. Shift+Spacebar: To select the whole row.
4. Alt+Shift+F1: To open another worksheet. 5. Hide/Unhide:
Select a row
To hide: Ctrl+9
To unhide: Ctrl+Shift+9
Select a column
To hide: Ctrl+0 (Zero)
To unhide: Ctrl+Shift+0
সবাইকে আবারো সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের মত বিদায় নিচ্ছি আল্লাহ হাফেজ।
রেজিস্ট্রি ক্লীন করে পিসি কে করুন আরো একটু গতিময়।
আসসালামু
আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু। সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা
জানিয়ে আমার এবারের পোষ্ট টি শুরু করছি। আশা করি সকলে ভালো আছেন,
কম্পিউটারের অনেক সমস্যার মধ্যে রেজিস্ট্রির সমস্যা উল্লেখযোগ্য একটি
সমস্যা যার কারণে অনেক সময় কম্পিউটার অস্বাভাবিক রকম স্লো হয়ে যেতে পারে
তখন আমাদের উচিত রেজিস্ট্রি ক্লিন করে নেওয়া, তাই আমি আমার এবারের পোষ্ট এ
আপনাদের উপহার দিচ্ছি Eusing Free Registry cleaner-2.8
যা আপনার কম্পিউটারের রেজিস্ট্রি ক্লিন করে তাকে করবে গতি ময়, তাই আর দেরী না করে এখনি এখান থেকে
ডাউনলোড করে নিন (954kb) ও কম্পিউটার কে চালান দুরন্ত গতিতে। আশা করি খুব
শিঘ্রই আবার নতুন পোষ্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব সে পর্যন্ত সকলে ভালো
থাকুন এবং পিসি হেল্পলাইনের সাথেই থাকুন, আল্লাহ হাফেজ। http://www.ziddu.com/download/18344463/Regcleaner.exe.html
এক ক্লিক-এ আপনার ডেস্কটপের ওয়ালপেপার পরিবর্তন করে নিন !!
সবাই
কে সালাম দিয়ে শুরু করলাম । কেমন আছেন সবাই,আশা করি সবাই ভালো আছেন ? আজকে
একটা মজার সফটওয়্যার শেয়ার করবো । আশা করি সবার কাছে ভালো লাগবে। তাহলে আর
লেট না করে কাজের কথা বলি ।
আপনার পিসি/ল্যাপটপ এর মনিটরের সামনে একটা জটিল স্ক্রীন থাকবে ,এটা কে
না চায়।আমি জানি অনেক এ অনেক ভাবে এটা পরিবর্তন করতে পারেন,কিন্তু আজ এখানে
আমি এমনই একটা মজার সফটওয়্যার শেয়ার করবো,সাইজ মাত্র ৮৬৭ কেবি । মাত্র এক
ক্লিক এ আপনার স্ক্রীন পরিবর্তন করতে পারবেন। এটি সব ধরনের পিক কে সাপোর্ট
করবে । এবং উইন্ডোজ এর সকল ভার্সন -এ কাজ করবে।
উপরের ফটো টা ভালো করে দেখেন।
এই ছোট সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে,এখানে দেখেন।
আপনি যদি এইচডি ওয়ালপেপার ডাউনলোড করতে চান । এখানে দেখেন।
সবাই ভালো,থাকবেন। আল্লাহ হাফেয .
No comments:
Post a Comment